জিয়া লাইব্রেরি ডেস্ক : যতই ষড়যন্ত্র হক জিয়া পরিবারের শীর্ষ কর্ণধার, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জননন্দিত জননেতা, আগামীর বাংলাদেশ দেশনায়ক তারেক রহমানকে দাবিয়ে রাখা যাবে না। তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বে স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠিত দেশের সর্ববৃহৎ এবং সর্বাধিক জনপ্রিয় দল বিএনপি আজ স্মরণকালের সর্ববৃহত্তম ঐক্যে প্রতিমুহূর্তেই শক্তিশালী হচ্ছে। ১/১১’র দেশী বিদেশী ষড়যন্ত্রে উদ্ভূত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার গর্বের ধন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা বাঙ্গালী জাতির নয়নের মণি জননেতা তারেক রহমান সাময়িক নির্বাসিত জীবনে থাকলেও তিনি খুব শিগগিরই দেশে ফিরে আসবেন এবং সম্মুখভাগে থেকে নিশিরাতে নির্বাচিত দানব রূপের সরকার পতন আন্দোলনে গণঅভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দিবেন। তাঁর নেতৃত্বেই নতুন করে বিনির্মাণ হয়ে এগিয়ে যাবে আগামীর বাংলাদেশ। তারেক রহমানই হবেন একবিংশ শতাব্দীর নতুন রাষ্ট্রনায়ক।
সাম্প্রতিক সময়ে সরকারের মদদপুষ্ট দালালচক্র কর্তৃক বিএনপিতে তারেক রহমানের নেতৃত্ব নিয়ে অযাচিত সমালোচনার প্রতিবাদে লাকসাম উপজেলা, পৌরসভা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনসমূহের যৌথ বিবৃতিতে বিএনপি নেতারা এসব কথা বলেন।
স্থানীয় বিএনপি নেতারা বিএনপিতে তারেক রহমানের নেতৃত্ব মানতে যাদের অনীহা তাদেরকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিএনপি ছেড়ে চলে যাওয়ারও পরামর্শ দেন। বিবৃতিতে তারা বলেন, “বিএনপি বিশাল সমুদ্র, সেখান থেকে কয়েক ফোঁটা জল চলে গেলে সমুদ্র শুকিয়ে যাবে না। অতীতে বিএনপিকে ভাঙার জন্য অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। কিন্তু কেউই সফল হতে পারেনি। ভবিষ্যতেও পারবে না। বিএনপিকে নিয়ে যতবেশী ষড়যন্ত্র হবে বিএনপি ততবেশী শক্তিশালী হবে”।
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অব্যাহত ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে রবিবার রাতে গণমাধ্যমে প্রেরিত বিবৃতিতে যৌথভাবে স্বাক্ষর করেন লাকসাম পৌরসভা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবুল হাসেম মানু, লাকসাম উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক আবদুর রহমান বাদল, পৌরসভা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক আবুল হোসেন মিলন, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক যথাক্রমে হাজী মো. নুর হোসেন, হাজী মো. ইব্রাহিম খলিল, কাজী আব্দুর রশিদ, মো. রফিকুল ইসলাম, পৌরসভা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক যথাক্রমে সাংবাদিক মনির আহমেদ, আহসান উল্লাহ, আবদুল হক, বিএনপি নেতা তাজুল ইসলাম। উপজেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি মোশারফ হোসেন মুশু, পৌরসভা যুবদলের সাবেক সভাপতি জিল্লুর রহমান ফারুক, উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমান দুুলাল, পৌর যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু বকর ছিদ্দিকী মিল্টন, উপজেলা যুবদলের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি আবুল কাশেম গাদ্দাফী, সাইফুল ইসলাম (বাকই), পৌর যুবদল নেতা সাইফুল ইসলাম, আফজল হোসেন, রুহুল আমিন, সফিকুর রহমান বাদল, সফিউল আলম, মাহমুদুর রহমান সোহেল। উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মাসুদ রানা বেলাল, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মেসবাউল ইসলাম ফয়সাল, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব নুর আলম, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম-আহ্বায়ক সোহেল আরমান, মাঈন উদ্দিন রুবেল, জাহিদ হোসেন রিপন। ছাত্রদল নেতা বায়েজিদ মির্জা, ইয়াছিন ফাহাদ, এএম খসরু, আলী হোসেন, কাজী আজগর, শাখাওয়াত হোসেন।
